পেপাল/পেপ্যাল/PayPal – নিয়ে বিস্তর জল ঘোলা হয়েছে আমাদের বাংলাদেশে। কিছু নাম সর্বস্ব অনলাইন পত্রিকা এবং বিশেষ ধরনের আইটি বিশেষজ্ঞ বার বার ঘোলা পানিতে প্রতিশ্রুতির শিকার করে গেছেন।
পেপাল আসি আসি করে আসে না আমাদের এই দেশে। এ যেন আসি আসি বলে জ্যোৎস্নার ফাঁকি দেয়ার গল্প। বাংগালির সাথে বুঝি প্রেম হয়েও হয় না অনলাইন মানি ট্রান্সফার জায়ান্টের।
এখন একটা সত্যি কথা বলি, পেপাল বাংলাদেশে আশার সম্ভাবনা লিগ্যালি ক্ষীণ। কিন্তু আমাদের অনলাইন প্রফেশনালদের জন্য পেপাল দরকার। ছোট এবং মাঝারি মানের ফ্রি-ল্যান্সারদের জন্যও দরকার।
অনলাইনের টুকিটাকি কেনাকাটা, ডোমেইন-হোস্টিং কেনার জন্য, কিংবা মার্কেটপ্লেসের বাইরে অল্প কিছু বিকিকিনির জন্য পেপাল মোক্ষম একটা অস্ত্র।
বিশেষ করে যারা ফেইসবুক বা অন্যকোন জায়গায় বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন তাদের জন্য পেপাল অনেক জরুরী।
কিছু কিছু এফিলিয়েট মার্কেটপ্লেসে থেকে একমাত্র/সহজ/কম খরচে পেমেন্ট নেয়ার মাধ্যম হল পেপাল।
ভূমিকা বেশ বড় হয়ে যাচ্ছে, মোদ্দা কথা হল আমাদের পেপাল না থাকলেও আমরা নিজেদের প্রয়োজনেই পেপাল ব্যবহার করছি।
কিভাবে আমরা পেপাল ব্যবহার করি?
যেহেতু পেপালের কান্ট্রি লিস্টে বাংলাদেশ নাই, তাই আমরা পেপাল একাউন্ট করার সময় একেকজন একেক দেশের ঠিকানা দিয়ে রেজিস্টার করি। তার মধ্যে সাইপ্রাস এবং আমেরিকার ফেইক প্রোফাইলই আমরা বেশি ব্যবহার করি।
কিছু কিছু ফ্রিল্যান্সার আবার তাদের ক্লায়েন্টের বা দেশের বাইরের পার্টনার, বন্ধুবান্ধব অথবা আত্মীয়দের দিয়ে একাউন্ট খুলিয়ে সেটা ব্যবহার করেন।
কিভাবে আমেরিকান একটা পেপাল খুলবেন সেটা নিয়ে আমি আমার মূল ব্লগে লিখেছি।
পেপাল খুলতে আগে শুধু ইন্টারন্যাশনাল ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড আর এড্রেস ডিটেইলস হলেই চলত। পেওনিয়ার যখন প্রথম দিকে ইউএসএ এর ভার্চুয়াল একাউন্ট দেয় আমি সেভাবেই পেপাল একাউন্ট খুলেছিলাম।
আমি দেশ হিসেবে সোদি-আরব ব্যবহার করেছিলাম। গুগল থেকে খুঁজে সোদির একটা ঠিকানা আর নাম না জানা একটা ফোন নাম্বার দিয়েছিলাম। তখন ফোন ভ্যারিফিকেশনের কোন দরকার পড়েনি। সেই সাথে পেওনিয়ার কার্ড আর ইউএসএ ভার্চুয়াল একাউন্ট এড করে নিয়েছিলাম।
দিব্যি বেশ কয়েক বছর চালিয়েছি। কোন সমস্যা বাদেই। পেপাল দিয়ে ইনভয়েস সেন্ড করা, ডলার রিসিভ করা আর এরপর ইউএসএ ব্যাংক একাউন্টে উইথড্র দেয়া, এরপর আবার পেওনিয়ার থেকে ব্যাংকে উইথড্র। সবই করেছি এই একাউন্ট দিয়ে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হল এখন নতুন করে যারা পেওনিয়ারের ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট পেপালে এটাচ করতে চাচ্ছেন তারা পারছেন না। আর এড হবার পরেও আবার তা ডিটাচ হয়ে যাচ্ছে। কারন ভেরিফিকেশনের জন্য পেপাল যে টাকা সেন্ড করে, তা ঠিকই আসে কিন্তু ফেরত নেয়ার সময় নিতে পারে না। তাই পেপাল একাউন্ট থেকে এই ব্যাংক একাউন্ট ডিটাচ হয়ে যায়।

তবে পেওনিয়ার কার্ড এখনো ঠিক ভাবেই পেপালের সাথে যুক্ত করা যায়। কিন্তু, শুধু মাত্র মাস্টার কার্ড এটাচ করা পেপাল দিয়ে আপনি টাকা খরচ করতে পারবেন, যদি পেপালে বা কার্ডে টাকা থাকে। কিন্তু সেটা বাংলাদেশী ব্যাংকে নিয়ে আসতে পারবেন না।

আরেকটি সমস্যা হল, পেপাল ইদানিং ফোন নাম্বার ভেরিফিকেশন করার চেষ্টা করে যতবারই আমি লগিন করতে চাই। যদিও আমি ভেরিফিকেশন না করেই মূল একাউন্টে চলে যাই সবসময়।
এ সকল সমস্যার কারনে আমি নতুন করে একটা ইউএসএ পেপাল একাউন্ট করতে যাই। 2nd Line এন্ড্রয়েড এপ দিয়ে একটা ফ্রি ইউএসএ ফোন নাম্বার নেই। ইউএসএ ফেইক এড্রেস, সাথে পেওনিয়ারের কার্ড এবং ভার্চুয়াল ব্যাংক একাউন্ট সব এড করে যথারীতি ভেরিফাইও করে ফেলি।
কিন্তু বাধ সাথে পেওনিয়ারের ব্যাংক একাউন্ট। পেপালের ভেরিফিকেশন মানি রিভার্স করতে না পারার কারনে ডিটাচ হয়ে যায়।
তো, আমি আসলে একটা ভালো সমাধান খুঁজছিলাম। আমি আমার পেওনিয়ার কার্ড দ্বিতীয়বার একাউন্টে এড করতে চাচ্ছিলাম না। কারন পেওনিয়ার আমার প্রাইমারি কার্ড ছিল পেমেন্ট ট্রান্সফার করা জন্য।
বিকল্প হিসেবে চাইলেই ভার্চুয়াল কার্ড কিনে এই সমস্যা সমাধান করা যায়। কিন্তু ঐ যে আমি চাইলেই টাকা উইথড্র করতে পারব না। এটা পুর্নাংগ পেপাল সমাধান নয়।
আমরা সবাই ইউএসএ একাউন্ট খুলতে চাই কারন লেনদেনের সুবিধা। যদিও যারা এভাবে পেপাল ব্যবহার করছেন তারা সবসময় ভয়ে থাকেন কখন একাউন্ট লিমিট হয়ে যায়। আবার বড় অংকের টাকা লেনদেন করলে পেপাল ভেরিফিকেশন চেয়ে বসে।
সমাধানঃ –
পেপাল আপনাকে ইউএসএ ব্যাংক একাউন্টে টাকা উইথড্র করতে দেয় অথবা ভিসা কার্ডে।
হয় একটা ভিসা কার্ড দরকার অথবা ইউএসএ ব্যাংক একাউন্ট। আমাদের দেশের ক্রেডিট অথবা ইন্টাঃ ডেবিট ভিসা কার্ড কোনটাই কিন্তু পেপালে এড করা যায় না।
খুঁজতে খুঁজতে ফেইসবুকে আমার নজরে আসে Esolution নামের একটা পেপাল পেমেন্ট সলুশন এর বিজ্ঞাপন। যদিও আমি জানি বেশিরভাগই আপনাকে ফেইক ইউএসএ একাউন্ট এবং একটা ভার্চুয়াল কার্ড দিয়ে একাউন্ট খুলে দেয়, কিন্তু এদের বিস্তারিত পড়ে আমার কিছুটা আগ্রহ জন্মায়।
এরা আপনাকে একটা মালয়েশিয়ান বিজনেস পেপাল একাউন্ট, প্লাস্টিক ভিসা কার্ড এবং একটা মালেয়শিয়ান সিম দেবে পেপাল এবং কার্ড ভেরিফাই করার জন্য। বলা চলে আমি এক নজরেই বুঝে ফেলি মূলত এই দু্টি জিনিসই আপনার দরকার ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট ব্যবহার করার জন্য।
ভিসা কার্ড দিয়ে সহজেই টাকা পেপাল থেকে তোলা যাবে আর তা যেকোন এটিএম দিয়েই উইথড্র করা যাবে। আর ফোন ভেরিফিকেশনের জন্য একটা ফিজিকাল সিম পাচ্ছেন আপনি।
এক নজরে এদের বিজ্ঞাপনটা দেখে নিনঃ –
১ টি মালয়েশিয়ান বিজনেস পেপাল একাউন্ট
✔️ ১ টি ইন্টারন্যাশনাল ভিসা কার্ড
✔️ ১ টি মালয়েশিয়ান রোমিং সিম কার্ড
✔️ ১ টি মালয়েশিয়ান বা সিঙ্গাপুর ভিপিএন
✔️ ১০ রিঙ্গিট ভিসা কার্ড লোড কার্ড এক্টিভেশন এর জন্য
✔️ ১০ রিঙ্গিত পেপাল লোড ট্রান্সেকশন কনফার্মেশন এর জন্য
✔️ ১০ রিঙ্গিট সিম কার্ড লোড সিম কার্ড এক্টিভেশন এর জন্য
*অবশ্যই পাসপোর্ট থাকতে হবে*
মূল্য : ৫৭০০ টাকা ( ক্যাশ অন ডেলিভারি )
ESolution এর সাথে আমি যোগাযোগ করে ঝটপট কার্ডের অর্ডার করে ফেলি। তার আগে অবশ্যই পেইজের রিভিউ এবং তারা যে কার্ড প্রোভাইড করবে তার বিস্তারিত আমি গুগল থেকে দেখে নিয়েছিলাম।


এরা আপনাকে একটা ফেলমো প্রিপেইড ভিসা কার্ড দেবে। এটি মালয়েশিয়া প্রবাসী বাঙ্গালীদের জন্য করা। কোন ভিসা ভেরিফিকেশন বাদেই বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে এই কার্ডটি এবং সংযুক্ত সিম কার্ডটি নেয়া যাবে।
বাংলাদেশে অনেকেই এই কার্ড রিসেল করছেন বর্তমানে। ESolution তাদের মধ্যে অন্যতম। এই কার্ডটি ইন্টাঃ হওয়াতে আপনি পৃথিবীর যেকোন ভিসা একসেপ্টেড পজ, এটিএম বা অনলাইনে এর ব্যবহার করতে পারবেন। মালয়েশিয়ান পেপালেও।
মূলত এই কার্ড দিয়ে সহজেই পেপাল ভেরিফিকেশন এবং সিম কার্ড দিয়ে OTP ভেরিফিকেশন করা যাবে। সিম কার্ডটি বাংলাদেশে রোমিং করে এবং রবি নেটওয়ার্কের অধীনে থাকে। এই সম্পুর্ন প্রক্রিয়াটি বা সিস্টেমটি Felda Mobile Sdn Bhd মার্কেটে নিয়ে এসেছে। রেমিটেন্স এখন অনেক সহজেই দেশে আনা যায় এর মাধ্যমে।
সেই সাথে আমাদের মত মানুষেরাও একটা ভেরিফাইড মালয়েশিয়ান পেপাল একাউন্ট ব্যবহার করছি।
Felmo Visa Card এখনো একটা নতুন সার্ভিস হওয়াতে যারা রিসেল করছেন তারা নিজেরাও পুরোপুরি জানেন না কি কি করা যাবে সিম কার্ড আর ভিসা কার্ড দিয়ে।
তবে, ESolution কে ধন্যবাদ খুব দ্রুত কার্ডটি আর সিম কার্ডটি আমার হাতে পৌঁছে দেবার জন্য। সেই সাথে কার্ড এক্টিভেশন, সিম এক্টিভেশন থেকে পেপাল ভেরিফিকেশন এবং কার্ড রিলোড করার পুরো সময়টাতেই তারা সাহায্য করেছেন। আপনি যাদের কাছ থেকেই এই প্যাকেজটি নেবেন তারাই আপনাকে সব ডিটেইলস দিয়ে সাহায্য করবে।
ইউটিউবে এই সম্পর্কিত ভিডিও আছে অনেকগুলো সেগুলো দেখতে পারেন।
এখনও পর্যন্ত পেপালের যত গুলো সমাধান আমি নিজে ব্যবহার করেছি তার মধ্যে এটাই সেরা বলে মনে হচ্ছে।
কিছু কথাঃ –
- কার্ডের বাতসরিক চার্জ প্রায় ৬০০ টাকার মত, চার বছর মেয়াদের কার্ড পাবেন।
- সিম বাংলাদেশে রোমিং এ থাকবে, শুধু টেক্সট মেসেজ রিসিভ করতে পারবেন।
- সিম সচল রাখতে প্রতি ২ মাসে অন্তত একবার ১০ রিঙ্গিত লোড করতে পারবেন।
- ভিসা কার্ড দিয়েই সিম লোড করতে পারবেন।
- ফেলমো ভিসা কার্ড এখানকার অনেক রিসেলারই রিলোড করে দেন।
- কার্ড এবং সিম উভয়েরই মোবাইল এপস আছে সব কিছু চেক করার জন্য, অসাধারন!
- সিমে জমে থাকা টাকা দিয়ে চাইলে একবছরের ভ্যালিডিটি কিনে নিতে পারবেন, এপস থেকে।
- কার্ডে ১০,০০০ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিতের বেশি রাখা যাবে না একবারে। যা প্রায় ২৪০০ ডলারের মত।
- বিজনেস পেপালে যদিও কোন লিমিট থাকে না তারপরেও ট্রান্সেকশন লিমিট আছে। সেটিংস থেকে দেখে নিন।
- কার্ড থেকে বিকাশে টাকা সেন্ড করা যায় এবং বাংলাদেশের মোবাইলে রিলোড করা যায়।
এখনও পর্যন্ত এই হল আমার অভিজ্ঞতা। কিছুদিন এই বিজনেস পেপাল ব্যবহার করলে কনভার্শন রেট, লিমিট প্রব্লেম ইত্যাদি নিয়েও আমার একটা অভিজ্ঞতা হয়ে যাবে। তখন আবার একটা আপডেট দেয়ার চেষ্টা করব।
যেহেতু বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়েই কার্ড এবং সিম এক্টিভ করতে হবে তাই পেপালেও সেইম তথ্য ব্যবহার করুন। ভেরিফিকেশনের দরকারে পেপালে এই তথ্যই দেবেন। এছাড়া পেপাল ব্যবহারের বাকি সব সতর্কতা অবলম্বন করতে পারেন।
আমি ভিপিএন বাদেই পিসিতে এবং পেপাল মোবাইলে এপসে বাংলাদেশ থেকে কোন সমস্যা বাদেই লেনদেন করেছি।
আপনি কিভাবে পেপাল ব্যবহার করছেন? মন্ত্যব করে জানান বা কিছু জানার থাকলে জিজ্ঞেস করতে পারেন।
notun kono problem face korechen ki? ekhon apnar paypal kmon cholche?
amar 1 ta confusion hocche US paypal limit korar pore SSN, address verification document r govt issued ID card chay. Malaysian payapl limit korle jodi ei documents chay tahole ki BD’r document diye kaj hobe?
এখনও পর্যন্ত কোন সমস্যা ফেইস করিনি। ভেরিফিকেশনের সমস্যায় পড়লে দেখা যাবে। আর আমার জানামতে মালয়েশিয়ান পেপালে এই সমস্যা হবার কথা নয়।
আমার এক কাজিন মালয়েশিয়া তে থাকে। ও যদি আমাকে একটা একটা ভ্যারিফাইড মালয়েশিয়ান পেপাল খুলে দেয়, সেটা কি আমি বাংলাদেশ থেকে অনায়াসে ব্যবহার করতে পারব?
জ্বী, পারবেন।
রনি ভাই, আপনার ব্লগের নামটা আমার পছন্দ হয়েছে। আমার একটা রানিং ভিজা ডেবিট কার্ড আছে , যেটিতে আমার কোম্পানি আমার বেতন দেয়। কিন্তু এই কার্ডের কোন অ্যাকাউন্ট নাম্বার নাই। এই কার্ড ইন্টার্নেশনালি আমি ব্যবহার করি। এই কার্ডের বিল্লিং অ্যাড্রেস এ কম্পানির ঠিকানা দেওয়া। আমি যদি একটা ইউএসএ পেপাল অ্যাকাউন্ট খুলে, আমার এই ভিজা কার্ডটা ভেরিফিকেশনের জন্য ইউজ করি, তাহলে কি ভেরিফাইড হবে? আপনার কি ধারনা? আরেকটা কথা, ইউটিউব এ পেপাল একাউন্ট খোলার ভিডিওতে দেখলাম বাংলাদেশের এড্রেস দিয়ে ,ডিটেলস দিয়ে, একাউন্ট খোলেন একজন। তিনি আরও বলেছেন ঔই লিঙ্কে গিয়ে খুলতে। কারন ঔইটা সাএপ্রাস এর । দয়া করে জানাবেন।
আপনার উল্লেখ করা পেকেজ টা কোথায় পাওয়া যাবে আমিখাগড়াছড়ি শহরে বসবাস করি আমার মুবাইল দিয়ে অনলাইনে গেইম খেলে ১০০ ডলার পেয়েছি যখন টাকা ইউড্ড করতে চাচ্ছি তখন বলে যে পেপাল একাউন্টদিন আমার পেপাল একাউন্ট নাই তাই টাকা ও তুলতে পারিনা আর ডলার কামাই করা ও বন্ধ করে দিয়েছি আমাকে একটা সমাধান করে দিতে পারেন আমার পাসপোর্ট আছে ২ বার মালয়েশিয়া সফর করে এসেছি আগে জানি নাই বুজি নাই জানলে মালয়েশিয়া থেকে একাউন্ট খুলে আনতে পারতাম যাক যা হবার হয়েছে এখন কিভাবে কি করা যায় বলুন
পোস্টে লিংক দেয়া আছে। পেইজে গিয়ে যোগাযোগ করুন।
রনি ভাইয়া আমার এক কাজিন মালদ্বীপ এ থাকে। ও যদি আমাকে একটা ভেরিফাইড মালদিভিয়ান পেপাল খুলে দেয়, তাহলে আমি কি বাংলাদেশ থেকে ব্যবহার করতে পারবো?
জ্বী পারবেন। তবে মাঝে মাঝেই পেপাল ভেরিফিকেশনের জন্য মোবাইলে মেসেজ পাঠায়। সেটা দিতে না পারলে একাউন্টে ঢুকতে পারবেন না। সব থেকে ভালো হয় লগিন করার জন্য বিভিন্ন ডিভাইস ব্যবহার না করে একটাই ডিভাইস ব্যবহার করবেন।
আমারও একটা পেপাল ভেরিফাই একাউন্ট দরকার। দয়া করে আমাকে কন্টাক্ট নাম্বার দিলে উপকৃত হবো।
পুরো লেখাটি পড়ুন। বিস্তারিত বলা আছে কেভাবে কি করবেন।
ভাইয়া আমি পেপাল গেমিং করে ২০০ডলার করেছি কি ভাবে এগুলো পাবো, জানালে উপকৃত হতাম। আল্লাহ আপনার ভালো করুক।
পেপাল গেমিং টা কি? একটু বিস্তারিত বলুন।
আমি পেপাল এপ খুলতে চাই
খুলে ফেলুন কে মানা করেছে?
vaiya ami PayPal account kholte chai but parchi na help me plzz
লেখাটি যত্ন করে কয়েকবার পড়ুন। কোন জায়গাটা বুঝতে পারছেন না?